
অনলাইন ডেস্কঃ
আছিয়া মেয়েটা মারা যাওয়ার আগে তাদের একবারও সুযোগ হয়নি মেডিকেলে একটি বার দেখতে যাওয়ার। একবারও সুযোগ হয়নি দুইলাইন লেখার। একবারও সুযোগ হয়নি বিচার চাওয়ার। আজকে আছিয়া মারা যাওয়ার পরে ১৬৫ কিমি দূরে জানায়ায় যেতে পারে!! যখনই সস্তা জনপ্রিয়তা নেওয়ার সুযোগ এসেছে এরা সেখানে হাজির। এরা মানুষের আবেগ নিয়ে খেলা করে , এরা মানুষের ইমোশন নিয়ে খেলা করে, এরা মানুষের জীবন নিয়ে খেলে। এরা ক্ষতার পাগল এরা স্বার্থের পাগল। কোথায় ছিলো দেশটা ? আর আজ কোথায় যাচ্ছে ?
দেশে চলমান সমস্যা নিয়ে এরা একটা কথাও বলে না। দেখুন আছিয়ার বাড়িতে গিয়ে মিষ্টি আর জুস খাচ্ছে। একজন ফোন টিপছে, বাকি দুজন হাস্যরসাত্নক গল্প করছে। তবুও তো কপাল ভালো আছিয়ার ঘটনাটা মিডিয়ায় ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শক্তিশালি অবস্থান করে নিয়েছে। কিন্ত ওদিকে বরগুনায় মেয়ের ধ’র্ষকের বিরুদ্ধে মামলা করায় বাবাকে হ’ত্যা করা হয়েছে, সেসব ঘটনা নিয়ে বিন্দু মাত্র উদ্বেগ নাই এদের।
এরা শুয়োরের বাচ্চারা এদেশের সাধারণ মানুষকে বোকা বানিয়ে সাধারণ ছাত্রদের কোটার আড়ালে ক্ষমতায় যাওয়ার লোভে চক্রান্ত করে সাজানো গোছানো দেশটাকে আজ ধংসের দারপ্রান্তে নিয়ে গেছে। এদেরকে শু’য়োর ডাকলে সাংবাদিকদের চাকরি যাবে কেন? ওপেনে গোপনে এদেরকে তো পুরো বাংলার মানুষ শু’য়োর ডাকে।
জনগণকে আইওয়াশের এই রাজনীতির শিগগিরই কবর হবে। তোদের মুখোশ খুলে গেছে বাংলার সাধারণ মানুষ ও জনগণ বুঝে গেছে তোরা কতবড় বেজম্মা। এই বাংলার মাটিতেই তোদের কবর রচনা হবে ইনশাআল্লাহ শুধু সময়ের অপেক্ষা।
সাংবাদিক আমিরুল ইসলাম বাবুর ওয়াল থেকে