
অনলাইন ডেস্কঃ
জম্মু ও কাশ্মীরের পেহেলগামে ভয়াবহ হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়ে ভারতের পার্লামেন্টের প্রধান বিরোধীদলীয় নেতা এবং কংগ্রেসের সাবেক সভাপতি রাহুল গান্ধী বলেন, এ ইস্যুতে মোদি সরকারের যেকোনো পদক্ষেপে পূর্ণ সমর্থন দেবে কংগ্রেস।
ভারত-নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীর রাজ্যের পেহেলগামে হত্যাযজ্ঞের ঘটনায় বৃহস্পতিবার নয়াদিল্লিতে সর্বদলীয় বৈঠক ডেকেছিল ভারতের কেন্দ্রীয় সরকার। সেই বৈঠকে রাহুল জানিয়েছেন, প্রত্যেক রাজনৈতিক দল সর্বতো এবং ঐক্যবদ্ধভাবে এই হামলার নিন্দা জানাচ্ছে এবং এই পরিস্থিতিতে সরকারের যেকোনো পদক্ষেপে বিরোধী দলগুলো সর্বাত্মকভাবে সমর্থন করবে।’ কংগ্রেসের সর্বভারতীয় সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়্গে, ‘আমরা চাই যত দ্রুত সম্ভব জম্মু ও কাশ্মীরে শান্তি ফিরে আসুক।’ খবর এনডিটিভির।
এর আগে, মঙ্গলবার (২২ এপ্রিল) বিকেলে ভারতের জম্মু ও কাশ্মীর রাজ্যের পেহেলগাম জেলার বৈসরণ তৃণভূমিতে পর্যটকদের ওপর হামলা চালায় কাশ্মীরভিত্তিক সশস্ত্র গোষ্ঠী লস্কর-ই তৈয়বার উপশাখা দ্য রেজিস্ট্যান্স ফ্রন্ট (টিআরএফ)।
স্বয়ংক্রিয় রাইফেল নিয়ে কয়েক হামলাকারী অন্তত ২৬ পর্যটককে গুলি করে হত্যা করেছে। নির্বিচার গুলিতে আহত হয়েছেন আরও অন্তত ৩০ জন। বস্তুত, পেহেলগামের হামলা ছিল ২০১৯ সালের পুলওয়ামা হামলার পর জম্মু ও কাশ্মীরে সবচেয়ে প্রাণঘাতী হামলা।
ভয়াবহ এই হামলার জন্য পরোক্ষভাবে পাকিস্তানকে দায়ী করে ভারত এবং তাৎক্ষণিকভাবে দেশটির সিন্ধু নদের পানিবন্টন চুক্তি স্থগিতসহ বিভিন্ন কঠোর পদক্ষেপ নেয়। পাল্টা জবাব হিসেবে নয়াদিল্লির জন্য নিজেদের স্থল ও আকাশসীমা বন্ধসহ একাধিক পদক্ষেপ নেয় ইসলামাবাদও।
বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন বিজেপিবিরোধী ভারতীয় রাজনৈতিক দলগুলোর জোট ইন্ডিয়ান ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিভ ইনক্লুসিভ অ্যালায়েন্স— ইন্ডিয়া’র সব সদস্য। এছাড়া এই জোটের বাইরে থাকা দলগুলোও যোগ দিয়েছিল বৈঠকে।
মঙ্গলবার (২২ এপ্রিল) বিকেলে ভারতের জম্মু ও কাশ্মীর রাজ্যের পেহেলগাম জেলার বৈসরণ তৃণভূমিতে পর্যটকদের ওপর নির্বিচার হামলা চালায় কাশ্মীরভিত্তিক সশস্ত্র গোষ্ঠী লস্কর-ই তৈয়বার উপশাখা দ্য রেজিস্ট্যান্স ফ্রন্ট।
স্বয়ংক্রিয় রাইফেল নিয়ে হামলাকারীরা অন্তত ২৬ পর্যটককে গুলি করে হত্যা করেছে। তাদের গুলিতে আরও বেশ কয়েকজনকে আহত হন। যাদের গুলি করে হত্যা করা হয়েছে, তারা সবাই পুরুষ। বস্তুত, ২২ এপ্রিলের হামলা ছিল ২০১৯ সালের পুলোয়ামা হামলার পর জম্মু ও কাশ্মিরে সবচেয়ে বড় প্রাণঘাতী হামলা।
ভয়াবহ এই হামলার জন্য পাকিস্তানকে দায়ী করে ভারত এবং তাৎক্ষণিকভাবে দেশটির সিন্ধু নদের পানিবন্টন চুক্তি স্থগিতসহ বিভিন্ন পদক্ষেপ নেয়। পাল্টা জবাব হিসেবে নয়াদিল্লির জন্য নিজেদের স্থল ও আকাশসীমা বন্ধসহ একাধিক কঠোর পদক্ষেপ নেয় ইসলামাবাদও।