
অনলাইন ডেস্কঃ
এদের নিয়ে লেখার ইচ্ছে কোনদিন ছিলো না। কিন্তু মহিলাকে অসুস্থ মনে হওয়াতে আমার এই লেখা। উনি যখন ৪৫ বছর, বাচ্চাটা তখন ১৭ বছর। নানা রকম ফিল্মী কায়দায় ছেলে ধরা স্টাইলে ওকে কব্জা করে। আজকাল পাঁচ বছর ছোট, বড় বিয়ে হচ্ছে।
তাই বলে ২৯ বছর ব্যবধান। আমার আর অমি সাহেবর ও বয়সের ব্যবধান আছে, তবে এতো না। আমরা সম্মানের সাথে বিশ বছর পার করেছি। সবার প্রিয় জুটি।
শুধু মামুনের ব্যপার হলে লিখতাম না। লায়লা একজন শিক্ষিত মহিলা, দুইবার সংসার করেছেন, বড় মেয়ে মামুনের বয়সী।
ভালো চাকরি করেন।
সব মিলিয়ে এতো বেপরোয়া একজন মা,কি করে হয়?
যদি ভুল হয়েও থাকে চেপে যাওয়া উচিৎ ছিলো।
মামুন গরীব ঘরের সন্তান, লোভ থাকতে পারে, তাকে টোপ কেনো দিলো?
মহিলা যখন কথা বলে এতোটুকুও অপরাধ বোধ কাজ করে না।
ভালোবাসা নিজে থেকে হয়, জোর করে কখনো হয় না।
কেনো জানি না, এই মহিলার ছবি যতোবার চোখের সামনে আসে, ততোবারই একজন মহিলা হিসেবে লজ্জিত হই।
লায়লার ঘটনা নিয়ে সিনেমা, নাটক বানানো যায়, সইকো নাম দিয়ে। আমার মতে একে এরেস্ট করে, মানসিক ডাক্তার এর আন্ডারে রাখা উচিৎ।
লেখক: দেবি গাফফারের ফেস বুক ওয়াল থেকে নেয়া
বিশেষ দ্রষ্টব্য: লেখকের এই লেখা একান্তই তার নিজস্ব, এই লেখার সাথে আমাদের নিউজ পোর্টালের কোন সম্পর্ক নেই।