
অনলাইন ডেস্কঃ
রমজানের মাত্র কয়েকদিন বাকি থাকলেও বোতলজাত সয়াবিন নিয়ে চলছে লুকোচুরি। সরবরাহ কম থাকায় মুদি দোকানের তাকের বদলে পণ্যটি রাখা হয়েছে লোকচক্ষুর আড়ালে। আর এই সুযোগে বাড়তি দামে বিক্রি হচ্ছে খোলা সয়াবিন তেল।
রমজান ঘিরে যখন বাজারগুলোতে ক্রেতাদের বাড়তি ভিড়, তখন বোতলজাত সয়াবিন তেলের দেখা মেলা ভার। বাণিজ্য উপদেষ্টার পাশাপাশি উৎপাদক প্রতিষ্ঠানগুলোর আশ্বাসের বাণী একেবারে হাওয়ায় মিলিয়ে গিয়েছে।
অন্য সময় যেখানে দোকানের সামনের তাকে শোভা পেত বোতলজাত সয়াবিন তেল, এখন তা রাখা হয় চোখের আড়ালে। চাহিদা তুলনায় সরবরাহ কম, তাই পরিচিত মুখ দেখে বিক্রি হচ্ছে পণ্য।
কোনো কোনো দোকানে এক-দুই লিটার ওজনের সয়াবিন তেল মিললেও পাঁচ লিটার নেই বললেই চলে। আবার পাঁচ লিটারের বোতলজাত সয়াবিনের কথা বলে ক্রেতাদের কাছে পামওয়েল বিক্রি করছেন অসাধু বিক্রেতারাও।
সয়াবিনের সংকটে মিলছে না পাম ও খোলা সয়াবিন। পাম তেলের দাম না বাড়লেও বাড়তি অর্থ গুণতে হচ্ছে খোলা সয়াবিনে। বেধে দেয়া দাম থেকে অন্তত ২৫ টাকা বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে খোলা সয়াবিন।
বাংলাদেশ ট্রেড অ্যান্ড ট্যারিফ কমিশনের হিসাবে রোযায় ভোজ্যতেলের চাহিদা তিন লাখ টন।