
অনলাইন ডেস্কঃ
প্রতিদ্বন্দ্বী দেশ ভারত-চীনের তুলনায় আমাদের শুল্কহার কম থাকা সন্তোষজনক। তবে প্রতিদ্বন্দ্বী দেশগুলো লবিং অব্যাহত রাখবে। ফলে শুল্ক ইস্যুতে মার্কিন সরকারের সাথে সরকারকে নিবিড় যোগাযোগ রাখতে হবে— এমন মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ তৈরি পোশাক প্রস্তুত ও রফতানিকারক সমিতির (বিজিএমইএ) সভাপতি মাহমুদ হাসান খান।
শনিবার (২ আগস্ট) বনানীতে সংগঠনটির আয়োজিত এক প্রেস ব্রিফিংয়ে এ কথা বলেন তিনি।
তিনি বলেন, নতুন শুল্কহার অনুযায়ী মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রফতানিতে সাড়ে ৩৬ শতাংশ শুল্ক দিতে হবে। তবে রফতানিকৃত পণ্যে যুক্তরাষ্ট্রের তুলা বেশি ব্যবহার হলে আরও শুল্ক ছাড় পাওয়া যাবে। অর্থাৎ পণ্যে বিশ শতাংশ ইউএস কটন ব্যাবহার হলে, সেই বিশ শতাংশের ওপরে আরও শুল্ক ছাড় পাওয়া যাবে।
এক প্রশ্নের জবাবে সংগঠনের নেতারা বলেন, আন্তর্জাতিক ক্রেতা প্রতিষ্ঠান ও ভোক্তার ওপরে মার্কিন শুল্কারোপের কী ধরনের প্রভাব পড়বে, তা বুঝে উঠতে অন্তত একটা মৌসুম অপেক্ষা করতে হবে। চীন থেকে বাংলাদেশে ব্যবসা চলে আশার ব্যাপারেও আমরা আশাবাদী।