
অনলাইন ডেস্কঃ
কেন্দ্রীয় বিএনপি’র তথ্য বিষয়ক সম্পাদক আজিজুল বারী হেলাল বলেছেন, বিএনপি একমাত্র দল যারা বাংলাদেশকে রক্ষা করতে পারে। বিভিন্নভাবে একটি মহল দেশকে ভিন্নখাতে পরিচালিত করার চেষ্টা করছে। পিআর পদ্ধতি ছাড়া নির্বাচন হবে না বলে হুমকি দেয়া হচ্ছে।
তবে কারও এ ধরনের হুমকিতে মাথা নত করতে রাজি নয় দেশের জনগণ। নির্বাচনের মধ্য দিয়েই জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা করতে পারলেই বিএনপি রাষ্ট্র ক্ষমতায় যাবে, আর তারেক রহমান হবেন প্রধানমন্ত্রী।
তিনি আরো বলেন, নির্বাচনকে বিঘ্নিত করতে বিভিন্ন ধরনের ষড়যন্ত্র চলছে। এমনকি দেশের মধ্যেও ভারতীয় দালালরা সক্রিয় হয়েছে। জামায়াতের অবস্থানও ষড়যন্ত্রের অংশ। নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করতে আওয়ামী লীগ দেশে নানা প্রকার সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড শুরু করেছে।
যে সংস্কার জনগণ বোঝে না, সেই সংস্কার জনগণ গ্রহণ করবে না। নির্বাচন নিয়ে আশঙ্কা বোধ করছি। সরকার ও কমিশনের আন্তরিকতা যথেষ্ট নয়। ফ্যাসিস্ট সরকারের পতন হলেও ফ্যাসিবাদ নির্মূল হয়নি। সরকার ও কমিশনের সদিচ্ছা যতই থাকুক, নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার আগ পর্যন্ত জনমনে শঙ্কা থাকবে।
নির্বাচন বিলম্বিত করতে দেশে-বিদেশে অবস্থান করা পতিত ফ্যাসিবাদীরা ষড়যন্ত্র করছে। দেশে থাকা একটি গোষ্ঠীও নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করার চক্রান্তে লিপ্ত রয়েছে।
রোববার (২১ সেপ্টেম্বর) বিকেলে পূর্ব রূপসা বাসস্ট্যান্ড চত্বরে উপজেলা বিএনপি আয়োজিত নির্বাচনী জনসভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এসব কথা বলেন।
রূপসা উপজেলা বিএনপি’র আহ্বায়ক মোল্যা সাইফুর রহমানের সভাপতিত্বে ও সদস্য সচিব জাবেদ হোসেন মল্লিকের পরিচালনায় বিশেষ অতিথির বক্তৃতা করেন খুলনা জেলা বিএনপির আহ্বায়ক মনিরুজ্জামান মন্টু, সদস্য সচিব শেখ আবু হোসেন বাবু, সাবেক সদস্য সচিব এস এম মনিরুল হাসান বাপ্পি, যুগ্ম আহ্বায়ক জুলফিকার আলী জুলু, মোল্লা খাইরুল ইসলাম, তৈয়েবুর রহমান, জিএম কামরুজ্জামান টুকু, এনামুল হক সজল, জেলা যুবদলের আহ্বায়ক ইবাদুল হক রুবায়েদ, জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক আতাউর রহমান রুনু, জেলা শ্রমিকদলের সভাপতি উজ্জল কুমার সাহা, শেখ নাজিমুজ্জামান জানি, আব্দুল মান্নান, জেলা কৃষকদলের সাধারণ সম্পাদক মোঃ আবু সাঈদ শেখ, জেলা যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক গোলাম মোস্তফা তুহিন, জেলা মহিলা দলের সভাপতি এ্যাডঃ তসলিমা খাতুন ছন্দা, সাধারণ সম্পাদক সেতারা বেগম, সিনিয়র সহ—সভাপতি শাহানাজ ইসলাম, জেলা তাঁতি দলের সদস্য সচিব মাহামুদুল আলম লোটাস, জেলা জাসাস সদস্য সচিব এ,কে আজাদ।
এসময় উপস্থিত ছিলেন জেলা বিএনপির সদস্য শেখ আঃ রশিদ, এনামুল কবীর, আনিসুর রহমান, মোল্যা রিয়াজুল ইসলাম, আরিফুর রহমান, আসাফুর রহমান, এম এ সালাম, শেখ শফিকুল ইসলাম, তেরোখাদা বিএনপির সাবেক সভাপতি চৌধুরী কওসার আলী, উপজেলা বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক বিকাশ মিত্র, বিএনপি নেতা আবুল কালাম গোলদার, রবিউল ইসলাম রবি, হুমায়ূন কবীর শেখ, এসএম আঃ মালেক, শরিফুল ইসলাম বকুল, মহিউদ্দীন মিন্টু, খান আনোয়ার হোসেন, শেখ আবু সাঈদ, মিকাঈল বিশ্বাস, শাহাবুদ্দিন ইজারাদার, আজিজুর রহমান, দিদারুল ইসলাম, বাশির আহম্মেদ মোল্যা, খন্দকার শরিফুল ইসলাম, হাকিম কাজী, উপজেলা যুবদলের আহ্বায়ক শফিকুল ইসলাম বাচ্চু, জেলা স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা হাবিবুর রহমান বেলাল, উপজেলা মহিলা দল নেত্রী মনিরা বেগম, শারমিন আক্তার আঁখি, মোশারফ হোসেন মোসা, বিএনপি নেতা সৈয়দ নিয়ামত আলী, এ্যাডঃ তাফসিরুজ্জামান, বাদশা জমাদ্দার, আরিফ মোল্যা, আজিজুল ইসলাম নন্দু, জাহিদুর ইসলাম রবি, স,ম হাসিবুর রহমান, সরদার ফরিদ আনোয়ার, হাফেজ মোঃ জাহিদুল ইসলাম, মাসুম বিল্লাহ, সৈয়দ মাহমুদ আলী, আজিজুল ইসলাম, মর্জিনা বেগম, আলতাফ হোসেন, শাহ জামান প্রিন্স, মুক্তাদির বিল্লাহ, আঃ রহমান, মহিতোষ ভট্টাচার্য, মুন্না সরদার, কেরামত আলী, শহিদুল্লাহ বুলবুল লস্কর, খান আলিম হাসান, মাসুদ খান, তরিকুল ইসলাম রিপন, আবুল কাশেম কালা, মাঈনুল হাসান, সাইফুল পাইক, যুবদল নেতা রনি লস্কর, মুস্তাইন, কামরুজ্জামান নান্টু, শেখ জহিরুল হক শারাদ, খান ওলিয়ার রহমান, রউফ শিকদার, হাফিজুর রহমান, কাজী আঃ কুদ্দুস, ওসমান গনি, ইমতিয়াজ আলী সুজন, আবু সাঈদ প্রমুখ।