
অনলাইন ডেস্কঃ
সংসদীয় আসনের সীমানা পুননির্ধারণে পেশাদারিত্বের সঙ্গে নিরপেক্ষভাবে কাজ করার চেষ্টা করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিন।
রোববার (২৪ আগস্ট) রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন কমিশন ভবনের অডিটরিয়ামে ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে প্রস্তাবিত সীমানা নিয়ে দাবি-আপত্তি আবেদনের শুনানিতে অংশ এ কথা বলেন সিইসি।
বেলা ১২টা থেকে নির্বাচন ভবনের অডিটরিয়ামে শুরু হওয়া এ শুনানিতে আছেন, প্রধান নির্বাচন কমিশনার এ এম এম নাসির উদ্দিন, চার নির্বাচন কমিশনার ও সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ। চার দিনের শুনানির প্রথম দিনে থাকছে কুমিল্লা অঞ্চলের ১৮টি আসনের শুনানি।
শুনানিতে আপত্তিকারী বা তার ক্ষমতাপ্রাপ্ত কৌঁসুলিকে উপস্থিত থাকতে বলা হয়েছে।
ইসি জানিয়েছে, সব মিলিয়ে ২ পক্ষের ১০ জন প্রতিনিধিকে শুনানিতে উপস্থিত থাকতে হবে। শুনানি উপলক্ষে নির্বাচন কমিশন ভবনের ভেতরে ও বাইরে পর্যাপ্ত পুলিশ, কোস্ট গার্ড ও আনসার সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে।
১০ আগস্টের মধ্যে ৮৩টি সংসদীয় এলাকার সীমানা নিয়ে এক হাজার ৭৬০টি দাবি-আপত্তির আবেদন নির্বাচন কমিশনে জমা হয়। ২৭ আগস্ট পর্যন্ত শুনানি নিয়ে দাবি-আবেদন নিষ্পত্তি করে চূড়ান্ত সীমানা প্রকাশ করবে ইসি। গত ৩০ জুলাই ৩০০ সংসদীয় আসনের সীমানা পুনর্নির্ধারণ করে খসড়া প্রকাশ করে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এতে ভোটার সংখ্যার সমতা আনতে গিয়ে বাগেরহাটের আসন চারটি থেকে কমিয়ে তিনটির প্রস্তাব করা হয়। আর গাজীপুর জেলায় একটি আসন বাড়িয়ে করা হয় ছয়টি।