
অনলাইন ডেস্কঃ
প্রতিদিন জাতীয় দৈনিকে অসংখ্য খবর প্রকাশিত হয়। সেইসব খবর থেকে আলোচিত কিছু খবরের সংকলন করা হলো।
ইত্তেফাকঃ
রাজনৈতিক দলের বিরুদ্ধে শাস্তির সুপারিশ করতে পারবে ট্রাইব্যুনাল
গণহত্যাসহ মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলার বিচারের জন্য আন্তর্জাতিক অপরাধ (ট্রাইব্যুনালস) আইন সংশোধনের খসড়া উঠছে উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে। ঐ খসড়ায় অপরাধ সংঘটনের দায়ে রাজনৈতিক দলকে সরাসরি শাস্তি প্রদানের ক্ষমতা আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালকে দেওয়া হচ্ছে না। তবে ট্রাইব্যুনাল চাইলে প্রয়োজনীয় শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে সুপারিশ করতে পারবেন।
তিনি বলেন, খসড়া প্রস্তাবে যেটি আছে, সেখানে আদালতকে সেভাবে সরাসরি ক্ষমতা দেওয়া হয়নি। বলা হয়েছে, আদালত যদি মনে করে, তাহলে প্রয়োজনীয় শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করার জন্য তারা সুপারিশ করতে পারবে। আইন উপদেষ্টা বলেন, এখানে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ হতে পারে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় কিংবা নির্বাচন কমিশন। অবশ্য এগুলোর কথা খসড়ায় উল্লেখ করা নেই। এটা এমন নয় যে আদালত শাস্তি দেবেই। আদালত যদি মনে করে, শাস্তি দেওয়ার সুপারিশ করবে শুধু। এটা খসড়ায় রাখা হয়েছে। তবে এটি উপদেষ্টা পরিষদের ওপর নির্ভর করে, পরিষদ এটি রাখবে কি না, বা কী ফরমে রাখবে। এ বিষয়ে একটি দিন অপেক্ষা করেন, দেখবেন। সংশোধনী তো উপদেষ্টা পরিষদকে গ্রহণ করতে হবে।
প্রথম আলোঃ
কোথাও কিছু একটা ষড়যন্ত্র চলছে: তারেক রহমান
গতকাল ঢাকায় আয়োজিত এক কর্মশলায় ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে এমন মন্তব্য করেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তিনি তার বক্তব্যে ‘ষড়যন্ত্রের বিষয়ে’ নেতাকর্মীদের সতর্ক থাকার আহ্বান জানান। বলেছেন, ‘‘আমরা প্রায়ই বলি, ষড়যন্ত্র থেমে যায়নি। আপনারা নিশ্চয়ই গত কয়েক দিনের পত্র-পত্রিকার খবর থেকে বুঝতে পারছেন।…কোথাও কিছু একটা ষড়যন্ত্র চলছে। কাজেই জনগণকে সচেতন করতে হবে, জনগণকে পাশে রাখতে হবে, জনগণের পাশে থাকতে হবে।’
তিনি আরও বলেছেন, গণতান্ত্রিক সভ্য দেশে ভোটের মাধ্যমে জবাবদিহি তৈরি হয়। জনগণকে সঙ্গে নিয়ে যেকোনো মূল্যে জনগণের ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠিত করতে হবে। মানুষের রাজনৈতিক অধিকার প্রতিষ্ঠা করা, জবাবদিহি প্রতিষ্ঠা করা বিএনপির প্রথম কাজ বলেও বক্তব্যে উল্লেখ করেন তারেক রহমান। তার মতে, ভোট প্রয়োগের অধিকার প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে জবাবদিহি প্রতিষ্ঠা করা সম্ভব।
দ্য ডেইলি স্টারঃ
Defaulted loans may double next year
আগামী বছর খেলাপি ঋণ দ্বিগুণ হতে পারে
দ্য ডেইলি স্টারের প্রথম পাতার সংবাদের শিরোনাম এটি। প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, চলতি বছরের ৯ মাস শেষে মানে সেপ্টেম্বর শেষে ব্যাংক খাতের রেকর্ড খেলাপি ঋণ দাঁড়িয়েছে ২ লাখ ৮৪ হাজার ৯৭৭ কোটি টাকা। যা আগামী বছরে বেড়ে দ্বিগুণ হতে পারে, এমনটা বলছেন ব্যাংকাররা।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, জুলাই-সেপ্টেম্বরে খেলাপি ঋণ বেড়েছে ৩৪ দশমিক ৮ শতাংশ। টাকার পরিমাণে যা ৭৩ হাজার ৫৮৬ কোটি টাকা। এদিকে, আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) ঋণের শর্ত পূরণে আগামী বছরের মার্চের মধ্যে সব ধরনের ঋণ শ্রেণিকরণ নীতিমালা কঠোর করতে যাচ্ছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর বাংলাদেশ ব্যাংক আন্তর্জাতিক মানদণ্ড অনুসরণ করে ঋণ শ্রেণিবিন্যাসের জন্য একটি খসড়া গাইডলাইন তৈরি করেছে। যা শিগগিরই প্রকাশ করা হবে এবং ২০২৫ সালের মার্চের মধ্যে তা কার্যকর হবে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের জনসংযোগ কর্মকর্তা হুসনে আরা শিখা। খসড়া নির্দেশিকা অনুসারে, নির্ধারিত তারিখের পরে তিন মাসের মধ্যে কিস্তি পরিশোধ না করলে যে কোনও ধরনের ঋণের ক্ষেত্রে তা বিলম্বিত বলে গণ্য হবে। বর্তমানে কোনো ঋণগ্রহীতা সময়মতো কিস্তি পরিশোধে ব্যর্থ হলে ঋণ পরিশোধের তারিখের ছয় মাস পর ঋণ বকেয়া বলে গণ্য হয়।
আজকের পত্রিকাঃ
সিঙ্গাপুরের নাগরিক দাবি করে সুরক্ষা চাইলেন এস আলম
নিজেকে সিঙ্গাপুরের নাগরিক দাবি করে আন্তর্জাতিক বিনিয়োগ চুক্তির আলোকে এস আলম গ্রুপের মালিক সাইফুল আলম তার বিনিয়োগের সুরক্ষা চেয়েছেন। সাইফুল আলম ও তার পরিবারের সদস্যরা বাংলাদেশের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক সালিসি মামলা করতে পারেন। প্রয়োজনে অন্যান্য ব্যবস্থাও নেবে। তাদের পক্ষে কুইন ইমানুয়েল উর্কুহার্ট অ্যান্ড সালিভান নামক এক আইনি প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ ব্যাংককে এ সংক্রান্ত চিঠি দিয়েছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান মনসুর সম্প্রতি ফিন্যান্সিয়াল টাইমস পত্রিকাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে অভিযোগ করেন, শেখ হাসিনা সরকারের আমলে এস আলম গোষ্ঠী বাংলাদেশ থেকে ১ লাখ ২০ হাজার কোটি টাকা পাচার করেছেন। ওই সাক্ষাৎকারের পরিপ্রেক্ষিতে কেন্দ্রীয় ব্যাংককে চিঠি দিয়েছে কুইন ইমানুয়েল উর্কুহার্ট অ্যান্ড সালিভান। চিঠিতে অভিযোগ করা হয়, আহসান মনসুর এস আলম গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে জনসমক্ষে ভিত্তিহীন ও উসকানিমূলক বক্তব্য দিয়েছেন। তার এ বক্তব্য এস আলম গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে ‘ভীতি প্রদর্শনমূলক’। এস আলম গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে এসব অভিযোগ ভুল ও মানহানিকর।
চিঠিতে বলা হয়েছে, বাংলাদেশ ও সিঙ্গাপুরের মধ্যে দ্বিপক্ষীয় বিনিয়োগ সুরক্ষা চুক্তির অধীন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরের মন্তব্য বাংলাদেশ রাষ্ট্রের মন্তব্য হিসেবে গণ্য হবে। ১৯৮০ সালে বাংলাদেশের বিদেশি বেসরকারি আইন অনুসারে সিঙ্গাপুরের নাগরিক হিসেবে এস আলম ও তার পরিবারের অধিকার ও সুরক্ষা আছে।
সমকালঃ
আওয়ামী লীগ প্রশ্নে বিভক্ত অভ্যুত্থানের শরিকরা
শেখ হাসিনা সরকারের পতনের সাড়ে তিন মাসের মাথায় তার দল আওয়ামী লীগ নিয়ে অভ্যুত্থানের শরিকদের মধ্যে বিভক্তি দেখা দিয়েছে। এর মধ্যে প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূসের একটি বক্তব্য ঘিরে তোলপাড় সৃষ্টি হয়েছে। তিনি ভারতীয় সংবাদমাধ্যম দ্য হিন্দুকে দেয়া সাক্ষাৎকারে বলেছেন, ”আওয়ামী লীগসহ সব রাজনৈতিক দলকে আগামী নির্বাচনে চায় বিএনপি। ” এ নিয়েই অভ্যুথানের শক্তিগুলোর মধ্যে বিভক্তি দেখা দিয়েছে।
যদিও বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর সমকালকে বলেছেন, ভোটে আওয়ামী লীগের অংশগ্রহণ নিয়ে বিএনপিকে জড়িয়ে প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্য ঠিক নয়। আওয়ামী লীগকে নির্বাচনে অংশ নেয়ার সুযোগ দিতে বিএনপি কখনোই সুপারিশ কিংবা প্রস্তাব দেয়নি। এদিকে, গণহত্যার দায়ে আওয়ামী লীগের বিচারের জন্য সাম্প্রতিক সময়ে বিএনপি নেতারা নমনীয়তা দেখালেও একবিন্দু ছাড় দিতে নারাজ ছাত্র নেতারা। তারা দলটিকে ভোটে আনতে নারাজ। এমনকি ভোটে আনার কথাকে-ও ‘অপরাধ’ মনে করছেন।
কালের কণ্ঠঃ
অসদাচরণের অভিযোগ নিয়ে হাইকোর্টের তিন বিচারপতির পদত্যাগ
হাইকোর্টের তিনি বিচারপতি সালমা মাসুদ চৌধুরী, কাজী রেজা-উল হক ও এ কে এম জহিরুল হক পদত্যাগ করেছেন বলে তাতে বলা হয়েছে। অসদাচরণের অভিযোগে উনিশ সালের আগস্টে তাদেরকে বিচারকাজ থেকে সরিয়ে দেয়া হয়েছিল।
তাদেরকে এমন সিদ্ধান্ত জানানোর পর তারা ছুটির প্রার্থনা করেন। এরপর বেতন-ভাতাসহ সব সুযোগ-সুবিধা ভোগ করলেও বিচারকাজে বসতে পারেননি এ তিন বিচারপতি। গত ২০ অক্টোবর সংবিধানের ষোড়শ সংশোধনী নিয়ে রায় পুনর্বিবেচনা চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের করা আবেদন পর্যবেক্ষণসহ নিষ্পত্তি করে রায় দেন আপিল বিভাগ। বিচারপতিদের অপসারণের ক্ষমতা জাতীয় সংসদের পরিবর্তে সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিলের হাতে ফেরে।
এই রায়ের পর হাইকোর্টের তিন বিচারককে নিয়ে বেসরকারি এক টেলিভিশন চ্যানেলের প্রতিবেদনে বলা হয়, তিন বিচারপতির অনিয়ম দুর্নীতির অভিযোগ রাষ্ট্রপতির কাছে পাঠিয়েছে সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিল। যদিও প্রতিবেদনটি ‘মিথ্যা, কাল্পনিক ও ভিত্তিহীন’ উল্লেখ করে ওইদিনই বিজ্ঞপ্তি দেয় সুপ্রিম কোর্ট প্রশাসন।
কালবেলাঃ
ডিসেম্বরের শুরুতে লন্ডন যাচ্ছেন খালেদা জিয়া
চিকিৎসকদের পরামর্শে সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন অসুস্থ খালেদা জিয়াকে উন্নত চিকিৎসার জন্য বিদেশে নেওয়া হচ্ছে। এ-সংক্রান্ত সব প্রস্তুতি প্রায় সম্পন্ন। এয়ার অ্যাম্বুলেন্সও ঠিক করা হয়েছে। সবকিছু ঠিক থাকলে আসছে ডিসেম্বরের শুরুতে যুক্তরাজ্যের উদ্দেশে রওনা হবেন খালেদা জিয়া ও তার সফরসঙ্গীরা।
সূত্র জানিয়েছে, ১ অথবা ২ ডিসেম্বর খালেদা জিয়া রওনা দেবেন। এর মাধ্যমে প্রায় ৮ বছর পর লন্ডনে তার বড় ছেলে তারেক রহমানের সঙ্গে দেখা হবে খালেদা জিয়ার। চিকিৎসকরা পরামর্শ দিলে যুক্তরাষ্ট্রের জন হপকিন্সে যেতে পারেন তিনি। সুস্থ হয়ে দেশে ফেরার পথে পবিত্র ওমরাহ পালনে সৌদি আরবেও যাওয়ার কথা রয়েছে খালেদা জিয়ার। বিষয়টি নির্ভর করবে তার শারীরিক অবস্থার ওপর। তার পরিবার ও চিকিৎসকরা এবং বিএনপির শীর্ষ কয়েকজন নেতা সার্বক্ষণিকভাবে এই বিষয়টি দেখছেন। এরই মধ্যে গত আগস্টের শুরুতে নবায়নকৃত মেশিন রিডেবল পাসপোর্ট (এমআরপি) খালেদা জিয়ার কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। দু-এক দিনের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের ভিসাও পেয়ে যাবেন খালেদা জিয়া। সংশ্লিষ্ট সূত্র এসব বিষয় নিশ্চিত করেছে। বর্তমানে মেডিকেল বোর্ডের পরামর্শে বাসায় থেকেই প্রয়োজনীয় চিকিৎসা নিচ্ছেন বিএনপি প্রধান। সূত্র জানায়, এরই মধ্যে একটি বিশেষাষিত এয়ার অ্যাম্বুলেন্স ভাড়া করা হয়েছে। খালেদা জিয়ার ব্যক্তিগত চিকিৎসক অধ্যাপক ডা. এজেডএম জাহিদ হোসেনসহ অন্তত ১৬ জনের মতো ব্যক্তি সফরসঙ্গী হবেন।
দেশ রূপান্তরঃ
লুটের অস্ত্র কিনছে অপরাধীরা!
থানা, পুলিশ ফাঁড়িসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর বিভিন্ন স্থাপনায় হামলা চালিয়ে লুট হওয়া অস্ত্র ও গোলাবারুদ চিহ্নিত অপরাধীরা কিনছেন বলে আশঙ্কা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর। পুলিশ নিশ্চিত হয়েছে, সন্ত্রাসীদের হাতে আসা অস্ত্র দিয়ে নানা অপকর্ম হচ্ছে। এতে করে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি হতে পারে এমন শঙ্কা থেকে পুলিশে উদ্বেগ আছে।
১৮ জুলাই বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কমপ্লিট শাটডাউন কর্মসূচির দিন থেকে ৮ আগস্ট পর্যন্ত থানা, ফাঁড়িসহ পুলিশের স্থাপনায় হামলা, কারাগারের অভ্যন্তরে বন্দিদের বিদ্রোহ, পালিয়ে যাওয়া ও সহিংসতার ঘটনা ঘটে। এ সময় ঢাকাসহ সারাদেশে পুলিশে ৪৬০টি থানায় হামলার ঘটনা ঘটেছে। তখন সারাদেশে ৫ হাজার ৭৪৯টি অস্ত্র ও ৬ লাখ ৫১ হাজার ৬০৯ রাউন্ড গুলি খোয়া গেছে। এছাড়া টিয়ার শেল, সাউন্ড গ্রেনেড, টিয়ার গ্যাস ক্যানিস্টার, কালার স্মোক গ্রেনেড ও ওয়াকিটকি লুট হয়। এর মধ্যে ৩ লাখ ৮৮ হাজার ১৮২ রাউন্ড গুলি ও অন্যান্য উপকরণ, ৪ হাজার ৩১৭টি অস্ত্র উদ্ধার হয়েছে। ওই সময় থানা ও সরকারি স্থাপনার বাইরে ব্যক্তিগত অস্ত্র লুটের ঘটনাও ঘটে।
লুট হওয়া অস্ত্রের মধ্যে অত্যাধুনিক অ্যাসল্ট রাইফেল, স্নাইপার রাইফেল, ফ্ল্যাশ ব্যাং গ্রেনেড, অ্যান্টি-ড্রোন সিস্টেম, বেতার যোগাযোগের ডিভাইস ও বিপুল পরিমাণ গোলাবারুদসহ ৩২টি ভারী অস্ত্র এখনও উদ্ধার হয়নি। এদিকে, ঢাকাসহ সারাদেশে অপরাধ আগের চেয়ে বেড়েছে। রাজধানীতে সাধারণ মানুষের মধ্যে ছিনতাই নিয়ে আতঙ্ক বিরাজ করছে।